Saturday, July 30, 2016

ইসলামী শরিয়াহ মোতাবেক একজন পুরুষ , নারীর মোট ১৪ জন সাথে স্বাভাবিকভাবে দেখা-সাক্ষাত করতে পারবে।

ইসলামী শরিয়াহ মোতাবেক একজন পুরুষ  মোট ১৪ জন নারীর সাথে স্বাভাবিকভাবে দেখা-সাক্ষাত করতে পারবে

মায়ের মত জন:

| নিজের মা | দুধ মা | খালা | ফুফু | শাশুড়ী

বোনের মত জন

| আপন বোন | দুধ বোন | দাদী | নানী | নাতনী

মেয়ের মত জন

| নিজের মেয়ে | ভাইয়ের মেয়ে |বোনের মেয়ে | পুত্রবধু

এমনিভাবে একজন মহিলার জন্যেও ১৪ জন পুরুষের সাথে দেখা দেওয়া বৈধ  

বাবার মত জন

Wednesday, July 27, 2016

মুন্তাখাব হাদিস - নামায - নামায – জামাতের সহিত নামায আদায়

নামায – জামাতের সহিত নামায আদায়


কুরআন এর আয়াত

মুন্তাখাব হাদিস - নামায – ফরয নামায

নামায – ফরয নামায
আল্লাহ্‌ তায়ালার কুদরত হইতে সরাসরি ফায়দা হাসিল করার উপায় হইল, আল্লাহ্‌ রাব্বুল ইজ্জতের হুকুম গুলিকে হযরত মোহাম্মাদ (সঃ) এর তরীকায় পুরা করা । তারমধে সর্ব পেখ্যা গুরুত্ব পূর্ণ ও বুনিয়াদী আমল হইল নামায ।
ফরয নামায

কুরআন এর আয়াত

Monday, July 25, 2016

কালেমায়ে তাইইয়্যেবা - আল্লাহ্‌ তায়ালার হকুম পালনের মধ্যে সফলতা



আল্লাহ্‌ তায়ালার হকুম পালনের মধ্যে সফলতা

আল্লাহ্‌ তায়ালার সুমহান স্বত্বা হতে সরাসরি ফাইদা হাসিল করার জন্য দৃঢ় ভাবে এই কথা বিশ্বাস করা যে, দউনিয়া-আখিরাতের সর্ব প্রকার সফলতা আল্লাহ্‌ তায়ালার যাবতীয় হকুমকে হাযরাত মুহাম্মাদ (সঃ) এর তরীকায় পালন করার মধ্যে নিহিত রহিয়াছে।

কালেমায়ে তাইইয়্যেবা - মৃত্যুর পর আগত অবস্থা সমূহর প্রতি ঈমান



কুরআন এর আয়াত

Sunday, July 24, 2016

তাবলীগের ৬ উসুল:- কালেমায়ে তাইইয়্যেবা - গায়েবের বিষয় এর প্রতি ঈমান



আল্লাহ্‌ তায়ালার উপর ও সমস্ত গায়েবি বিষয় এর উপর ঈমান আনা, হারত মহাম্মাদ(সঃ) এর প্রতিটি খবরকে না দেখে শুদু তাহার প্রতি আস্তার কারনে নিশ্চিত রুপে সত্য বলে মানে লওয়া এবং তাহার দেওয়া খবরের মোকাবেলায় অস্তায়ী স্বাদ আহ্লাদ , এবং মানুষের প্রত্যক্ষ দর্শন ও বুস্তুগত অবিজ্ঞতা কে বর্জন করা।

আল্লাহ্‌ তায়ালার, তাহার মহান গুণাবলি, তাহার রাসুল ও তাকদিরের উপর ঈমান
কুরআন এর আয়াত

মসজিদে পরুষ এর নিদ্রা যাওয়া কি ঠিক?


আমাদের অনেক এর একটি ব্রান্ত দারনা আছে মসজিদে এ নিদ্রা যাওয়া ঠিক না, আর এই মসজিদে নিদ্রা যাওয়া নিয়ে অনেক এ তাবলীগ জামাত কে কুটউক্তি করে।

আজ সকল এর এই ব্রান্ত দারনা দূর করার জন্য আমার এই ক্ষুদ্র জ্ঞান আপনাদের সাথে শেয়ার করবঃ-

অমুসলিমদের সালাম এর জবাব কি ভাবে দিতে হবে?



আমাদের এই জীবন সংসারা এ চলার সময় অনেক এর সাথে বন্দুত্ত হয়। হউক সে মুসলিম বা অমুসলিম!সকলের সাথে আমাদের সৎ ও ভালো ব্যবহার করা উচিত।

অনেক সময় আমরা তাদের সালাম দেই বা তারা দেয়।

এখন আমরা অমুসলিমদের সালাম এর জবাব কি ভাবে দিতে হবে এ বিষয় এ আলোচনা করবোঃ-

Saturday, July 23, 2016

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম এর ব্যাথ্যা


পবিত্র কোরআন শরীফের ১১৪টি সূরার মধ্যে সূরা তওবা বাদে অন্য বাকি ১১৩টি সূরা শুরু করা হয়েছে বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম দিয়ে যার অর্থ পরম করুণাময় অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি এছাড়া হাদীস থেকে জানা যায়, মহানবী হযরত মুহাম্মদ () প্রতিটি কাজ শুরু করার আগে বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম বলে শুরু করতেন।

বিসমিল্লাহ বাক্যটি তিনটি শব্দ দ্বারা গঠিত।

প্রথমত: "বা " বর্ণ

দ্বিতীয়ত: ইসম

তৃতীয়ত: আল্লাহ

আরবী ভাষায় "বা "বর্ণটি অনেক অর্থে ব্যবহৃত হয়। তন্মধ্যে তিনটি ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হতে পারে এবং তিনটির যে কোনএকটি ক্ষেত্রে গ্রহণ করা যেতে পারে। এক, সংযোজন অর্থ্যাৎ এক বস্তুকে অপর বস্তুর সাথে মিলানো বা সংযোগ ঘটানো অর্থে দুই ,এস্তেয়ানাত অর্থ্যাৎ কোন বন্তুর সাহায্য নেয়া তিন, কোন বস্তু থেকে বরকত হাসিল করা।

ইসম শব্দের ব্যাখ্যা অত্যন্ত ব্যাপক। ইসম নামকে বলা হয়।

আল্লাহ শব্দটি সৃষ্টিকর্তার নামসমূহের মধ্যে সবচেয়ে মহত্তর তাঁর যাবতীয় গুনাবলীর সম্মিলিত রুপ।এ নামটি আল্লাহ ব্যতীত অন্য কারো জন্য প্রযোজ্য নয়। কেননা আল্লাহ এক, তাঁর শরীক নেই। আল্লাহ এমন এক সত্ত্বার নাম যে সত্ত্বা পালনর্কতার সমস্ত গুনাবলীর এক অসাধারণ প্রকাশবাচক। তিনি অদ্বিতীয় নজীরবিহীন এজন্য বিসমিল্লাহ শব্দের মধ্যে "বা" এর তিনটি অর্থের সামঞ্জস্য হচ্ছে , আল্লাহর নামের সাথে, তাঁর নামের সাহায্যে এবং তাঁর নামের বরকতে।


সূত্র : মাআরেফুল কোরআন