হালাল খাদ্য আল্লাহ তাআলা নিয়ামত। তিনি মানুষকে হালাল খাদ্য গ্রহণের তাঁর এ নিয়ামতকে ভুলে না যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। আল্লাহ তাআলা মানুষকে হালাল খাদ্য গ্রহণের নির্দেশ দিয়ে বলেন, ‘হে মানব জাতি! তোমরা পৃথিবীর দ্রব্য-সামগ্রী থেকে হালাল বস্তু আহার কর এবং (কখনও) শয়তানের অনুসরন করো না। নিশ্চয় সে (শয়তান) তোমাদের প্রকাশ্য দুশমন।’ (সুরা বাক্বারা : আয়াত ১৬৮)
Friday, November 25, 2016
শরীর ব্যথায় যে দোয়া পড়তেন বিশ্বনবি
মাটি ও মানুষের থুথুর মাঝে আরোগ্য রয়েছে। হজরত মোল্লা আলি কারি রাহমাতুল্লাহি আলাইহি বলেন, ‘আমি চিকিৎসা শাস্ত্রের কিছু আলোচনায় দেখেছি পরিশুদ্ধ ও মেজাজ পরিবর্তন করার ক্ষেত্রে থুথুর বিশেষ প্রভাব রয়েছে। আর মূল স্বভাব সংরক্ষণ করার ক্ষেত্রে মাটির বিশেষ উপকারিতা রয়েছে। এমনিভাবে অসুস্থতার পাশ্বপ্রতিক্রিয়া প্রতিরোধের ক্ষেত্রেও এর প্রভাব রয়েছে। (মিরকাত) এ প্রসঙ্গে বিশ্বনবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের একটি হাদিস তুলে ধরা হলো-
Thursday, November 17, 2016
যে কাজে ইবলিস আনন্দিত হয়
আল্লাহ তাআলা কুরআনুল কারিমের মানুষকে জানিয়ে দিয়েছেন যে, শয়তান মানুষের প্রকাশ্য দুশমন। কারণ সে মানুষকে সব সময় শুধুমাত্র মন্দ এবং অশ্লীল কাজের হুকুম করে থাকে। মানুষকে আল্লাহ বিধি-বিধান পালন থেকে বিরত থাকতে কুমন্ত্রণা দিয়ে থাকে।
ইবলিস শয়তান মানুষকে পথভ্রষ্ট করার জন্য কুমন্ত্রণা দেয় এবং প্ররোচনা দেয়ার কাজে শয়তান তার বিশাল সৈন্যবাহিনী প্রেরণ করেন। এ সৈন্যবাহিনী মানুষকে যে কুমন্ত্রণা দিলে ইবলিশ আনন্দিত হয়, সে ব্যাপারে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হাদিসে বর্ণনা দিয়েছেন। যা তুলে ধরা হলো-
কবরের আজাব থেকে নিরাপদ থাকার আমল
আল্লাহ তাআলা বান্দাকে তাঁর সুন্দর সুন্দর নামের জিকির বা আমল করার কথা বলেছেন। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হাদিসে আলাদা আলাদাভাবে এ নামের জিকিরের আমল ঘোষণা করেছেন। আল্লাহ তাআলার গুণবাচক নামসমূহের মধ্যে (اَلْقَابِضُ) ‘আল-ক্বাবিদু’ একটি। যার অর্থ হলো- ‘বান্দার রিযিক ও অন্তর সকোচনকারী এবং রূহ কবজকারী।’
সংক্ষেপে এ গুণবাচক নাম (اَلْقَابِضُ) ‘আল-আলিমু’-এর জিকিরের আমল ও ফজিলত তুলে ধরা হলো-
উচ্চারণ : ‘আল-ক্বাবিদু’
অর্থ : ‘বান্দার রিযিক ও অন্তর সকোচনকারী এবং রূহ কবজকারী।’
অর্থ : ‘বান্দার রিযিক ও অন্তর সকোচনকারী এবং রূহ কবজকারী।’
মিতব্যয়িতা মানুষের প্রশংসনীয় গুণ
সম্পদ ব্যয়ে মিতব্যয়ী হওয়ার উপকারিতা ও মোমিনের গুণ বর্ণনা করতে গিয়ে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর যখন তারা ব্যয় করে তখন অপব্যয় করে না, কৃপণতাও করে না এবং তারা আছে এ দুইয়ের মধ্যমপন্থায়।’এ কারণেই মিতব্যয় মানুষের সর্বোত্তম গুণ। আর মিতব্যয়িতার মাধ্যমেই সফলতা অর্জন করা সম্ভব। আল্লাহ তাআলাও অপব্যয়কে বর্জন করে মিতব্যয়ী হওয়ার প্রতি উৎসাহ প্রদান করেছেন।
১৯২৪ সাল থেকে বিশ্বের বিভিন্ন অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠানগুলো এ দিবসটি পালন করে থাকে। এ দিবসটি পালনের উদ্দেশ্য হলো- ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ, দেশ ও জাতির কল্যাণে মিতব্যয়ী হওয়ার প্রতি আত্মসচেতনাবোধ সৃষ্টি করা।
যে আমলে মানুষের প্রয়োজন পূরণ হয়
আল্লাহ তাআলা বান্দাকে তাঁর সুন্দর সুন্দর নামের জিকির বা আমল করার কথা বলেছেন। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হাদিসে আলাদা আলাদাভাবে এ নামের জিকিরের আমল ঘোষণা করেছেন। আল্লাহ তাআলার গুণবাচক নামসমূহের মধ্যে
(اَلْبَاسِطُ) ‘আল-বাসিতু’ একটি। যার অর্থ হলো- ‘বান্দার রিযিকের মধ্যে প্রশস্তকারী অথবা অন্তরকে প্রশস্তকারী।’
সংক্ষেপে এ গুণবাচক নাম (اَلْبَاسِطُ) ‘আল-বাসিতু’-এর জিকিরের আমল ও ফজিলত তুলে ধরা হলো-
উচ্চারণ : ‘আল-বাসিতু’
Subscribe to:
Posts (Atom)