১। যে ব্যক্তি ফজর ও মাগরিব নামাযের পর সুরা হাসরের শেষ ৩ আয়াত আউযু
বিল্লাহীচ্ছামীঈল আলিমি মিনাশ শাইত্বনির রজীম তিন বার পাঠ করে। হাসরের শেষ
তিন আয়াত পাঠ করবে। তাহার জন্য ৭০ হাজার ফেরেশতা দোয়া ও মাগফিরাত করবে। এবং
ঐ দিনে বা রাত্রে ইন্তেকাল করলে শহীদি মৃত্যু নসীব হইবে।
২। যে ব্যক্তি এই আয়াত খানা সাতবার পাঠ করবে, সকাল-সন্ধা আল্লাহ তা’য়ালা তাহার দুনিয়া ও আখেরাতের যাবতীয় চিন্তা ফিকির দুর করে দিবেন। এবং দুনিয়া ও আখরাতের সমস্ত সমস্যা সমাধান করবেন।
সুরা তাওবার শেষ আয়াত ৭ বার পাঠ করবেন।
حسبى الله لا اله الا هو عليه تو كلت وهو رب العرش العظيم-
৩। যে ব্যক্তি এই দো’য়া চারবার পাঠ করবেন, তাহার জন্য আল্লাহ তা’য়ালা কঠিন কঠিন চার টা রোগ থেকে মুক্ত করবেন। যেমন- অন্ধ, পাগল, কুষ্ঠ ও পারালাইসিস দো’য়াটি ৪ বার পাঠ করবেন।
سنحن الله العظيم وبحمده ولا حول ولاقوة الابالله
৪। যে ব্যক্তি ফজর ও মাগরিব নামাযের পর কথা-বার্তা না বলে এই দো’য়া সাতবার পাঠ করবে। সে ঐ রাত্র বা দিনে যদি মারা যায়, তবে দোয়খ থেকে নাজাত পাবে। দো’য়াটি ৭ বার পড়বে। اللهم اجرنى من انار হে আল্লাহ আমাকে দোযখের আগুন হইতে রক্ষা কর।
৫। যে ব্যক্তি খানা খাইয়া এই দু’য়া পাঠ করবে তাহার পুর্বাপর সমস্ত গুনাহ মাফ হইয়া যাইবে। এই দু’য়াটি একবার পাঠ করবেন। الحمد لله الذى اطعمنى هذاالطعام ورزقنيه من عير حول منى ولا قوة -
৬। যে ব্যক্তি অযুর শেষে এই কালিমা পাঠ করবে, তাহার জন্য বেহেস্তের আটটি দরজা খোলা থাকিবে । সে যে দরজা দিয়া ইচ্ছা প্রবেশ করতে পারিবে।
এই কালিমা অযুর শেষে পাঠ করবেন।
اشهد ان لا اله الا الله وحده لا شريك له واشهدان محمدا عبده ورسوله-
৭। যে ব্যক্তি প্রতিদিন তিনবার আল্লাহর নিকট জান্নাতের প্রার্থনা করবে, জান্নাত তার জন্য আল্লাহর নিকট এই দো’য়া করবে যে, হে আল্লাহ এই ব্যক্তিকে জান্নাতে দাখিল করুন।
দু’য়াটি ৩ বার পড়বে। اللهم انى اسئلك الجنة-
আর যে ব্যক্তি প্রতি দিন তিনবার জাহান্নাম থেকে পানাহ চাইবে, তো জাহান্নাম তার জন্য আল্লাহর নিকট এই দু’য়া করবে যে, হে আল্লাহ এই ব্যক্তিকে জাহান্নাম থেকে পানাহ দিন। দু’য়াটি তিন বার পড়বে। اللهم اجرنى من النار -
৮। হুজুর (সাঃ) এরশাদ করেন যে, যে ব্যক্তি এই কালিমা পড়িবে তাহার জন্য বিশ লাখ নেকী লেখা হইবে।
কালিমাটি এই - لا اله الا الله وحده لا شريك له احد صمدا لم يلد ولم يولد ولم يكن له كفوا احد -
৯। হুজুর (সাঃ) এরশাদ করেন যে ব্যক্তি জুমার দিন আছর নামায বাদ নিজ স্থানে বসে এই দুরুদ শরিফ ৮০ বার পাঠ করবে, আল্লাহ তা’য়ালা তাহার আমলনামায় ৮০ বৎসরের ইবাদাত বন্দেগীর সাওয়াব দান করবেন এবং তাহার আমলনামায় ৮০ বৎসরের গুনাহ মাফ করিয়ে দিবেন। দুরুদ শরিফটি এই।
اللهم صل على محمدن النبى الامى وعلى اله وسلم تسليما-
১০। যে ব্যাক্তি সকালে এই দু’য়া পড়িবে একটি, গোলাম আযাদ করার ছাওয়াব পাইবে, দশটি নেকী পাইবে, দশটি গুনাহ মাফ হইবে এবং আখেরাতে দশটি দারাজাত বুলন্দ হইবে বৈকালে পড়িলে তদ্রুপই ফল মিলিবে।
لا اله الا الله وحده لا شريك له له الملك وله الحمد وهو على كل شئ قدير-
লেখেছেন @ ( SOHAYEB)شاب متواضع
২। যে ব্যক্তি এই আয়াত খানা সাতবার পাঠ করবে, সকাল-সন্ধা আল্লাহ তা’য়ালা তাহার দুনিয়া ও আখেরাতের যাবতীয় চিন্তা ফিকির দুর করে দিবেন। এবং দুনিয়া ও আখরাতের সমস্ত সমস্যা সমাধান করবেন।
সুরা তাওবার শেষ আয়াত ৭ বার পাঠ করবেন।
حسبى الله لا اله الا هو عليه تو كلت وهو رب العرش العظيم-
৩। যে ব্যক্তি এই দো’য়া চারবার পাঠ করবেন, তাহার জন্য আল্লাহ তা’য়ালা কঠিন কঠিন চার টা রোগ থেকে মুক্ত করবেন। যেমন- অন্ধ, পাগল, কুষ্ঠ ও পারালাইসিস দো’য়াটি ৪ বার পাঠ করবেন।
سنحن الله العظيم وبحمده ولا حول ولاقوة الابالله
৪। যে ব্যক্তি ফজর ও মাগরিব নামাযের পর কথা-বার্তা না বলে এই দো’য়া সাতবার পাঠ করবে। সে ঐ রাত্র বা দিনে যদি মারা যায়, তবে দোয়খ থেকে নাজাত পাবে। দো’য়াটি ৭ বার পড়বে। اللهم اجرنى من انار হে আল্লাহ আমাকে দোযখের আগুন হইতে রক্ষা কর।
৫। যে ব্যক্তি খানা খাইয়া এই দু’য়া পাঠ করবে তাহার পুর্বাপর সমস্ত গুনাহ মাফ হইয়া যাইবে। এই দু’য়াটি একবার পাঠ করবেন। الحمد لله الذى اطعمنى هذاالطعام ورزقنيه من عير حول منى ولا قوة -
৬। যে ব্যক্তি অযুর শেষে এই কালিমা পাঠ করবে, তাহার জন্য বেহেস্তের আটটি দরজা খোলা থাকিবে । সে যে দরজা দিয়া ইচ্ছা প্রবেশ করতে পারিবে।
এই কালিমা অযুর শেষে পাঠ করবেন।
اشهد ان لا اله الا الله وحده لا شريك له واشهدان محمدا عبده ورسوله-
৭। যে ব্যক্তি প্রতিদিন তিনবার আল্লাহর নিকট জান্নাতের প্রার্থনা করবে, জান্নাত তার জন্য আল্লাহর নিকট এই দো’য়া করবে যে, হে আল্লাহ এই ব্যক্তিকে জান্নাতে দাখিল করুন।
দু’য়াটি ৩ বার পড়বে। اللهم انى اسئلك الجنة-
আর যে ব্যক্তি প্রতি দিন তিনবার জাহান্নাম থেকে পানাহ চাইবে, তো জাহান্নাম তার জন্য আল্লাহর নিকট এই দু’য়া করবে যে, হে আল্লাহ এই ব্যক্তিকে জাহান্নাম থেকে পানাহ দিন। দু’য়াটি তিন বার পড়বে। اللهم اجرنى من النار -
৮। হুজুর (সাঃ) এরশাদ করেন যে, যে ব্যক্তি এই কালিমা পড়িবে তাহার জন্য বিশ লাখ নেকী লেখা হইবে।
কালিমাটি এই - لا اله الا الله وحده لا شريك له احد صمدا لم يلد ولم يولد ولم يكن له كفوا احد -
৯। হুজুর (সাঃ) এরশাদ করেন যে ব্যক্তি জুমার দিন আছর নামায বাদ নিজ স্থানে বসে এই দুরুদ শরিফ ৮০ বার পাঠ করবে, আল্লাহ তা’য়ালা তাহার আমলনামায় ৮০ বৎসরের ইবাদাত বন্দেগীর সাওয়াব দান করবেন এবং তাহার আমলনামায় ৮০ বৎসরের গুনাহ মাফ করিয়ে দিবেন। দুরুদ শরিফটি এই।
اللهم صل على محمدن النبى الامى وعلى اله وسلم تسليما-
১০। যে ব্যাক্তি সকালে এই দু’য়া পড়িবে একটি, গোলাম আযাদ করার ছাওয়াব পাইবে, দশটি নেকী পাইবে, দশটি গুনাহ মাফ হইবে এবং আখেরাতে দশটি দারাজাত বুলন্দ হইবে বৈকালে পড়িলে তদ্রুপই ফল মিলিবে।
لا اله الا الله وحده لا شريك له له الملك وله الحمد وهو على كل شئ قدير-
লেখেছেন @ ( SOHAYEB)شاب متواضع
No comments:
Post a Comment